ডিপোজিটরি এমন একটি ব্যাংক যা অর্থের পরিবর্তে শেয়ার সংরক্ষণ করে । কাগজের শেয়ারের পরিবর্তে বিনিয়োগকারীদের বিওএকাউন্টে শেয়ার সংরক্ষণ করা হয়।এতে করে শেয়ারগুলো সহজে ট্রেডিং ও স্থানান্তর করা যায় এবং ট্রেড সম্পন্ন হলে ইলেক্ট্রনিক আপডেটের মাধ্যমে একাউন্ট ব্যলেন্স নির্ধারণ করা হয় ।একটি ডিপোজিটরি প্রতিষ্ঠানের প্রধান কাজ হল কম্পিউটারাইজড বুক-এন্ট্রি পদ্ধতিতে শেয়ারের দক্ষ সরবরাহ, নিষ্পত্তি এবং স্থানান্তর করা । সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) হলব্যাংক, স্টক এক্সচেঞ্জ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান দ্বারা নির্মিত একটি কোম্পানি যা বাংলাদেশের সেন্ট্রাল সিকিউরিটিস ডিপোজিটরি পরিচালনা করে।
বিও একাউন্ট এর অর্থ হল বেনেফিশিয়ারি ওনার’স একাউন্ট । সিকিউরিটিগুলোকে ইলেক্ট্রনিক রূপে ডিপোজিটরিতে রাখার জন্য বিও একাউন্ট খোলা হয় (এক্ষেত্রে সিডিবিএল)।একজন ব্যক্তি সিডিবিএল এর অধীনে নিবন্ধিত যেকোন ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট থেকে বিও একাউন্ট খুলতে পারেন।
যেকোন ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট এর অধীনে বিও একাউন্ট খোলার পর সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অফ বাংলাদেশ(CDBL)কর্তৃক গ্রাহককে একটি ১৬ ডিজিটের বিও আইডি নাম্বার দেয়া হয়, একেই BO ID Codeবলে।
ট্রেডিং একাউন্ট হল আপনার পক্ষ থেকে একজন ব্রোকার কর্তৃক সংরক্ষিত একটি একাউন্ট । শেয়ার ক্রয় বিক্রয় সংক্রান্ত লেনদেনের সকল হিসাব একাউন্ট দ্বারা পরিচালিত হয়।
এটি ক্লায়েন্টের ট্রেডিং একাউন্টের জন্য বরাদ্দকৃত একটি আলফা-নিউমেরিক নম্বর (যেমন MJ1234) যা ব্রোকার কর্তৃক প্রদান করা হয় ।
একজন ব্যক্তি একটি ব্রোকারেজ হাউজর থেকে সর্বোচ্চ দুইটি বিওএকাউন্ট খুলতে পারবেন, একটি তার নিজ নামে অপরটি যৌথভাবে অন্য কোনো ব্যাক্তির সাথে।
কোনো ব্যাক্তি নিজে বা দলগতভাবে (Group) অথবা কোম্পানির নামে বিওএকাউন্ট খুলতে পারবেন ।
একটি ব্যাংক একাউন্ট
একটি রেজিস্টার্ড মোবাইল নাম্বার
আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের সম্প্রতি তোলা রঙিন ছবির স্ক্যানকপি (২কপি)
১৩ ডিজিটের ব্যাংক একাউন্ট নম্বর
জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয় পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি
প্রত্যেক আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের সম্প্রতি তোলা রঙিন ছবির স্ক্যানকপি
জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয় পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি
স্বাক্ষরের স্ক্যানকপি
ভেরিফাইড ইমেইল এড্রেস
১৩ ডিজিটের ব্যাংক একাউন্ট নম্বর
ধাপ#১: রেজিস্ট্রেশনপ্যানেল
- https://bo.royalcapitalbd.com/ এই লিংকে ক্লিক করুন
- রেজিস্ট্রেশ নলগইন প্যানেলটি প্রদর্শিত হবে
- আপনার নামের প্রথম ও শেষ অংশ টাইপ করুন (এনআইডি/ ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট অনুযায়ী)
- আপনার রেজিস্টার্ড ইমেইল এড্রেসটি টাইপ করুন
- আপনার মোবাইল নাম্বারটি টাইপ করুন
- continue to the registration এ ক্লিক করুন
- রেজিস্ট্রেশনটি সফল হলে আপনার প্রদত্ত ইমেইল এড্রেসে একটি ইমেইল পাঠানো হবে
- আপনার ইমেইলটি খুলুন এবং প্রদত্ত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অনলাইন বিও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করুন
ধাপ#২: অনলাইনবিওফর্মপেইজ
- যদি রেজিস্ট্রেশনটি সফল হয় তবে একটি অনলাইন বিও ইনফরমেশন পেইজ প্রদর্শিত হবে
- client`s category থেকে individual অথবা joint সিলেক্ট করে ফর্মটি পূরণ করুন
first account holder`s/ joint account holder`s/bank account/ power of attorney`s (authorize`s)/ nominee`s details information পূরণ করুন
- নমিনি এর তথ্য পূরণ করা হলে পাওয়ার অফ এটর্নি পূরণ করা বাধ্যতামূলক নয়
- নমিনি যদি না বালক হয়, তবে অভিভাবকের তথ্য দিতে হবে
- সর্বোচ্চ দুইজন নমিনি এর তথ্য প্রদান করা যাবে
- পরবর্তী পেইজটি প্রদর্শন করার জন্য save and continue এ ক্লিক করুন
- রেজিস্ট্রেশনটি সফল হলে আপনার প্রদত্ত ইমেইল এড্রেসে একটি ইমেইল পাঠানো হবে
- আপনার ইমেইলটি খুলুন এবং প্রদত্ত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অনলাইন বিও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করুন
ধাপ#৩: এটাচ্মেন্ট প্যানেল
- এটাচ্মেন্ট প্যানেলটি প্রদর্শিত হবে
- ক্লায়েন্ট এর সম্প্রতি তোলা ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয়পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি আপলোড করুন
- First account holder`s/ Joint account holder`s/Bank account/ Power of attorney`s (authorize`s)/ Nominee`s details information পূরণ করুন
-
- নমিনি এর সম্প্রতি তোলা ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয়পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি আপলোড করুন
- পাওয়ার অফ এটর্নি এর সম্প্রতি তোলা ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয়পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যান কপি আপলোড করুন
- ক্লায়েন্ট এর অথবা একাউন্ট হোল্ডার এর রেজিস্টার্ড স্বাক্ষর আপলোড করুন
ধাপ#৪: পেমেন্টপ্যানেল
- ব্যাংক কার্ড (ডেবিট/ক্রেডিট), মোবাইলওয়ালেট (বিকাশ, নগদইত্যাদি) এর মাধ্যমে পেমেন্ট করা যাবে
নমিনি হচ্ছে এমন একজন ব্যক্তি যিনি একাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যুর পর একাউন্টের সুবিধা গ্রহণ করবে । যেকোন ব্যক্তি নমিনি হতে পারবে, তবে নমিনি যদি ১৮ বছরের নিচে হয়ে থাকে তবে নমিনি এর একজন অভিভাবক নিযুক্ত করতে হবে । এছাড়াও এমন একটি নিয়ম রয়েছে যেখানে দুইজন নমিনিকে ভিন্ন ভিন্ন পার্সেন্টেজ নির্ধারণ করেনি যুক্ত করতে পারবেন । একজন বিও একাউন্ট সর্বোচ্চ ২ জন নমিনি করা যায়।সেক্ষেত্রে প্রত্যেক নমিনির অংশ পার্সেন্টেজ আকারে নির্ধারণ করে দিতে হয় ।
অত্যাবশ্যক না ।
অত্যাবশ্যক না ।
পাসপোর্ট সাইজের সম্প্রতি তোলা রঙিন ছবির স্ক্যানকপি
জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয়পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি
নমিনি এর স্বাক্ষরের স্ক্যানকপি
পাওয়ার অফ এটর্নি হচ্ছে একাউন্ট হোল্ডার দ্বারা অনুমোদিত এমন একজন ব্যক্তি যিনি একাউন্ট হোল্ডার এর পক্ষ থেকে একাউন্ট পরিচালনা করেন ।একাউন্ট হোল্ডার প্রয়োজনে যেকোনো সময় পাওয়ার অফ এটর্নি (POA) পরিবর্তন করতে পারেন ।
• পাসপোর্ট সাইজের সম্প্রতি তোলা রঙিন ছবির স্ক্যানকপি
• জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার (এনআইডি এর উভয়পাশের স্ক্যানকপি) অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ক্যানকপি
• স্বাক্ষরের স্ক্যানকপি
নন-রেসিডেন্টবাংলাদেশি
(NRB) বলতে এমন একজন বাংলাদেশি নাগরিককে বোঝায় যিনি বৈধভাবে ভিসা প্রাপ্ত হয়ে কাজের সুবাদে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে বিদেশে অবস্থান করছে ।
বর্তমানে, একজন নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশী রয়্যাল ক্যাপিটালে অনলাইনে একাউন্ট খুলতে পারবে না । তবে তিনি সরাসরি রয়্যাল ক্যাপিটালে শাখা অফিসে এসে একাউন্ট খুলতে পারবেন ।
বিও কোড পেয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই আপনি শেয়ার ও টাকার লেনদেন শুরু করতে পারবেন ।
সাধারণত বিও একাউন্ট এক্টিভ হতে ২৪ ঘন্টার কর্মঘন্টা সময় লাগ ।
বিও হিসাব খোলার সময় হিসাবধারী কাউকে নমিনি হিসাবে মনোনীত করে থাকলে বিও হিসাবধারীর মৃত্যুর পরে তাঁর মনোনীত নমিনি বিও হিসাবে রক্ষিত সিকিউরিটিজসমূহ প্রাপ্য হবেন ।
বিও হিসাব খোলার সময় হিসাবধারী কাউকে নমিনি প্রদান না করলে এবং বিও হিসাবধারীর মৃত্যু হলে আদালত কর্তৃক ইস্যুকৃত ওয়ারিশান সনদ অনুযায়ী উত্তরাধিকারীরা মৃত ব্যাক্তির বিও হিসাবে রক্ষিত সিকিউরিটিজসমূহ প্রাপ্য হবেন।
আপনি
BO একাউন্টের জন্য ইনস্ট্যান্ট NID ভেরিফিকেশনের সাথে রেজিষ্ট্রেশন করতে
পারবেন আগে যেটি করতে সময় লাগতো।
রেজিস্ট্রেশন এবং একাউন্ট ওপেনিং ফর্ম ফিলাপ করার সময় আপনি মোবাইল নাম্বার, ইমেইল এড্রেস এবং NID কার্ডের তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন না। NID কার্ডের তথ্য পরিবর্তন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
একাউন্ট ওপেন হবার পর আপনি চাইলে আপনার মোবাইল নাম্বার, ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার, এড্রেস, ইমেইল এড্রেস এবং TIN আপডেট করতে পারবেন ।
NID এর ছবির সাথে যদি চেহারা না মিলে তাহলে এরর মেসেজ পপ আপ হবে। কমপক্ষে ৬০% মিলতে হবে এবং আপনি রেজিষ্ট্রেশনের জন্য অন্য ব্যক্তির NID ব্যবহার করতে পারবেন না। পর্যাপ্ত আলোর মধ্যে আপনাকে ছবি তুলতে হবে।
পেমেন্ট কনফারমেশন সাথে সাথে প্যানেলে দেখাবে না। আপনাকে SMS এবং ইমেইলের মাধ্যমে পাঠানো হবে এবং পরবর্তীতে প্যানেলে আপডেট করে দেওয়া হবে। ।
স্ক্যান করা স্বাক্ষর এবং ডকুমেন্টের ক্ষেত্রে, নিশ্চিত করুন যে এটি সম্পূর্ণ ছবির ৬০% থেকে ৭০% কভার করে, যাতে এটি পরিষ্কার এবং দৃশ্যমান হয়। ।
যেকোনো ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট এর মাধ্যমে বিও একাউন্ট খোলার পর যখন একজন ক্লায়েন্ট তার একাউন্টটি এক ব্রোকারেজ হাউজ থেকে অন্য ব্রোকারেজ হাউজে স্থানান্থর করতে চান তখন অন্য একটি ডিপোজিটরি প্রতিষ্ঠানে লিংক একাউন্ট খুলতে হয় ।
একটি নতুন ব্রোকারেজ হাউজ থেকে একটি নতুন বিও একাউন্ট খোলার জন্য ক্লায়েন্টকে তার পূর্ববর্তী ব্রোকারেজ হাউজ থেকে বিও এক্নোলেজমেন্ট (বিও একাউন্ট নাম্বারের শেষ ৮টি ডিজিটসহ) সংগ্রহ করতে হবে । এরপর লিংক একাউন্টটি খোলার জন্য যে ব্রোকারেজ হাউজের বিও একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন সে হাউজের প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা পূরণ করতে হবে।
সাধারণত এটি কার্যকর হতে এক কার্য দিবস সময় লাগে ।
দুঃখিত, অনলাইনে লিংক একাউন্ট খোলা সম্ভবনা ।
ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও), যা একটি কোম্পানি বাংলাদেশ সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ (বিসেক) এর অনুমোদন সাপেক্ষে জনসাধারণের থেকে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে ।যখন বিএসইসি কর্তৃক এই আবেদনটি অনুমোদিত হয় তখন কোম্পানিটি জনসাধারণের থেকে ফান্ড সংগ্রহের জন্য একটি সাবস্ক্রিপশনের তারিখ ঘোষণা করে ।এভাবে, সাধারণ জনগণ এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কোম্পানিটির শেয়ার ক্রয়ের জন্য আবেদন করতে পারে এবং পরবর্তীতে কোম্পানিটির শেয়ার এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয় ।
রয়্যালক্যাপিটাললিমিটেডে, আইপিওতে আবেদনের প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ।আইপিওতে আবেদন করার জন্য RCL এর কোন শাখায় আসার প্রয়োজন নেই ।আপনি এসএমএস, ওয়েব, মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে RCL এর অফিস শাখায় গিয়ে আইপিওতে আবেদন করতে পারবেন।
এসএমএস এরমাধ্যমে
IPO (space) BO code IPO short code টাইপ করুন এবং ০৩৫৯০০১৬২৩৪ নাম্বারে পাঠিয়ে দিন । উদাহরণ: IPO MJ1234@OIMEX
- আপনার রেজিস্টার্ড মোবাইল নাম্বার ও পাসওয়ার্ডের সাহায্যে লগইন করুন
- IPO তে ক্লিক করুন
- Apply IPO তে ক্লিক করুন
- লিস্ট থেকে IPO সিলেক্ট করুন
- Apply এ ক্লিক করুন
RCL ব্রাঞ্চ
একজন ক্লায়েন্ট আমাদের যেকোন শাখায় এসে আইপিওতে আবেদন করতে পারেন । আমাদের কাস্টমার সার্ভিস এক্সেকিউটিভ আপনাকে সাধ্যমত সাহায্য করবেন ।বিস্তারিত জানতে, Contact Us এই লিংকটিতে ক্লিক করুন
আইপিও Genie রয়্যাল ক্যাপিটাল লিমিটেড এর একটি অন্যতম সেবা।এই সাভির্সের মাধ্যমে আপনার পক্ষ থেকে আইপিওতে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আবেদন হয়ে যাবে (মিউচুয়াল ফান্ড ও বন্ড ব্যতীত)।এই সার্ভিসটি পেতে হলে প্রতিটি আইপিও এর ক্ষেত্রে আপনার একাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ থাকতে হবে ।
- RCL এর যেকোন শাখা থেকে ”আইপিও Genie ” রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি সংগ্রহ করুন এবং পূরণ করুন
- স্বয়ংক্রিয়ভাবে আবেদন করার জন্য, প্রতিটি কোডের জন্য আপনার বিও একাউন্টে পর্যাপ্ত ফান্ড জমা রাখুন
• উদাহরণস্বরূপ-১২৩৪৫৬-৫০০;৬৫৪৩২১-১০০০;৯৮৭৬৫৪-১৫০০ ইত্যাদি
• মেসেজটি ০৩৫৯০০১৬২৩৪ নাম্বারে পাঠান
• আবেদনটি সফল হলে আপনাকে একটি নোটিফিকেশন পাঠানো হবে
• যদি একই দিনের মধ্যে ফান্ড উত্তোলন করতে চান সেক্ষেত্রে দুপুর ২ টার পূর্বে রিক্যুইজিশন পাঠাতে হবে, এর জন্য আপনার কোডে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকতে হবে ।
• আমাদের ওয়েবসাইট royalcapitalbd.com ভিজিট করুন অথবা এই লিঙ্কে ক্লিক করুন- Click Here
• আপনার রেজিস্টার্ড একাউন্টে লগইন করুন
• ফান্ড রিক্যুইজিশন ট্যাবে আপনার ফান্ডের পরিমাণ টাইপ করুন
• সেন্ড বাটনে ক্লিক করুন
• আবেদনটি সফল হলে আপনাকে একটি নোটিফিকেশন পাঠানো হবে ।
• সাধারণত দুই কার্যদিবসের মধ্যে বিওএকাউন্ট থেকে আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা পৌঁছে যায়
• Download App লিঙ্কে ক্লিক করে প্লে-স্টোর থেকে আমাদের মোবাইর এ্যাপ “রয়্যালটাচ্” ইনস্টল করুন( বর্তমানে শুধুমাত্র এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদেও জন্য প্রযোজ্য)
• আপনার একাউন্টে লগইন করুন
• general ক্লিক করে আপনার কোড সিলেক্ট করুন
• ফান্ড রিক্যুইজিশন ট্যাবে আপনার ফান্ডের পরিমাণ টাইপ করুন
• সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন
• আবেদনটি সফল হলে আপনাকে একটি নোটিফিকেশন পাঠানো হবে ।
• সাধারণত দুই কার্যদিবসের মধ্যেবিওএকাউন্টথেকেআপনারব্যাংকএকাউন্টেটাকাপৌঁছেযায়
হ্যাঁ, পারবেন
• RCL এর যেকোনো শাখায় ফান্ড ডিপোজিট করতে পারবেন
• আপনার ব্যাংকের মোবাইর এ্যাপ বা অনলাইন ব্যাংকিং ওযেবসাইট থেকে
• বিকাশ বা বিকাশ মোবাইল এ্যাপের মাধ্যমে
• ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে
আপনি যেকোনো ইলেকট্রনিক পেমেন্ট গেটওয়ে সরাসরি ব্যাংক একাউন্ট থেকে বিও একাউন্টে ফান্ড ট্রান্সফার করতে পারবেন.
BEFTN
• বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (BEFTN)এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে কোনো রকম হাতবদল ছাড়াই একব্যাংক একাউন্ট থেকে অন্যব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করা যায়
• এরজন্য কোনো অতিরিক্ত চার্জের প্রয়োজন নেই
• দুই কার্যদিবসের মধ্যে ফান্ড ট্রান্সফার করা হয়.
• বাংলাদেশের সব ব্যাংক এই নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত
RTGS
• রিয়েল টাইম গ্রস স্যাটেলমেন্ট (RTGS) দ্রতগতিতে দেশের অভ্যন্তরীণ লেনদেন সম্পাদনের জন্য একটি রিয়েরটাইম ফান্ড ট্রান্সফার সিস্টেম
•
• এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন লেনদেন সীমা ১,০০,০০০ টাকা
• এরজন্য কোনো অতিরিক্ত চার্জের প্রয়োজন নেই
• বাংলাদেশের সব ব্যাংক এই নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত
• ব্যংকিং কার্যদিবসে RTGS মাধ্যমে একই দিনে ফান্ড ট্রান্সফার করা হয়
NPSB
ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ (NPSB) অভ্যন্তরীণ লেনদেনের জন্য একটি এটি এম শেয়ারিং নেটওয়ার্ক যা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্র্তৃক নিয়ন্ত্রিত
• Online Deposit ট্যাবে Deposit in your account button বাটনে ক্লিক করুন
• নির্ধারিত বক্সে আপনার ফান্ডের পরিমাণ বসান এবং পেমেন্ট গেটওয়ে পেতে Go বাটনে ক্লিক করুন
• ডিপোজিট সম্পন্ন করতে আপনার পছন্দমত পেমেন্ট অপশন সিলেক্ট করুন
• আপনার মোবাইলে *২৪৭# ডায়েল করুন
• তিন (৩) টাইপ করে payment সিলেক্ট করুন
• মার্চেন্টের বিকাশ এ্যাকাউন্ট নম্বর ইন্টার করুন
• আপনার অর্থের অংকটি লিখুন
• রেফারেন্সে আপনার ক্লায়েন্ট কোডটি লিখুন
• কাউন্টার নাম্বার ১ ইন্টার করুন
• আপনার ৪ ডিজিটের পিন নাম্বারটি প্রদান করুন
• পেমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর আপনি একটি ইমেইল নোটিফিকেশন পাবেন
• আমাদের বিকাশ মার্চেন্ট নাম্বার টি হল- ০১৯৭৭৬০৫০৮০
• বিকাশে প্রতিটি সফল লেনদেনের জন্য ১.৫% চার্জ প্রযোজ্য.
• এর জন্য আপনার স্মোর্টফোনে বিকাশ এ্যাপ এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে
• রেজিস্টার্ড বিকাশ মোবাইল নাম্বার এবং পিনের সাহায্যে আপনার বিকাশ একাউন্টে লগইন করুন
• আপনার বিকাশ ড্যাশবোর্ডটি প্রদর্শিত হবে
• Make Payment বাটনে ক্লিক করুন
• মার্চেন্ট নাম্বার 01977 605 080 টাইপ করুন
• Payment page পেতে right arrow সাইন ক্লিক করুন
• ফান্ডের পরিমাণ প্রদান করে আবার right arrow সাইন ক্লিক করুন
• রেফারেন্স বক্সে আপনার ক্লায়েন্ট কোড বসান
• আপনার বিকাশ পিন নাম্বারটি টাইপ করুন
• Payment বাটনটি প্রেস করুন
• আপনাকে বিকাশ থেকে একটি কন্ফারমেশন মেসেজ পাঠানো হবে
• পরবর্তীতে পুনরায় ব্যহারের জন্য আপনার মার্চেন্ট নাম্বানটি সেভ করে রাখুন
• আপনার ব্যাংকের ওযেবসাইট বা মোবাইল এ্যাপে প্রবেশ করুন
• আপনার ব্যাংক একাউন্টে লগইন করুন
• একাউন্ট হোল্ডার নেইম এ রয়্যাল ক্যাপিটাল লিমিটেড টাইপ করুন
• একাউন্ট নাম্বারের স্থানে ৭৭০৬১ টাইপ করুন, এরপর বিও আইডি কোডের শেষ আটটি (৮) ডিজিট টাইপ করুন
• (যেমন: যদি আপনার বিওআইডি ১২০১৫৯০০২৫৩১৪৫৭১ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ৭৭০৬১২৫৩১৪৫৭১ টাইপ করতে হবে) এটি আপনার বিও আইডির জন্য রয়্যাল ক্যাপিটালের একাউন্ট
• ব্যাংক নেইম হতেStandard Chartered Bank সিলেক্ট করুন
• ব্রাঞ্চ নেইম হতে Chittagong main সিলেক্ট করুন এবং ব্রাঞ্চ রাউটিং নাম্বার ২১৫১৫২১৪৩ টাইপ করুন
• BEFTN, RTGS বা NPSB হতে আপনার পছন্দ মত পেমেন্ট গেটওয়ে সিলেক্ট করুন
• Amount এর স্থানে অর্থের অংকটি প্রদান করুন
• ফান্ড ডিপোজিট করতে send বাটনে ক্লিক করুন
• যেদিন ডিপোজিট করবেন সেদিনই আপনাকে একটি কন্ফারমেশন এসএমএস পাঠানো হবে । BEFTN এরক্ষেত্রে এক কার্যদিবসের মধ্যে ফান্ড ক্রেডিট করা হয় এবং RTGS ও NPSB এরক্ষেত্রে একইদিনে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হয়।
• রয়্যাল টাচ হল রয়্যাল ক্যাপিটাল লিমিটেড এর সার্ভিস মোবাইল অ্যাপ । রয়্যাল টাচ ব্যবহারের মাধ্যমে ক্লায়েন্ট তার পোর্টফলিও, লেজার, ফান্ডউত্তোলন, ফান্ড ডিপোজিট স্ট্যাটাস, বিস্তারিত পোর্টফলিও দেখতে এবং প্রিন্ট করতে পারবেন । এছাড়াও এর মাধ্যমে ট্যাক্স সার্টিফিকেট জমা দেয়া যায় ।
• ফান্ড রিকুইজিশন ও অনলাইনে ফান্ড জমা দিতে পারবেন ।
• ওটিপি পাওয়ার জন্য আপনার রেজিস্টার্ড মোবাইল নাম্বারটি টাইপ করুন
• ওটিপিতে প্রবেশ করুন
• একটি নতুন পাসওয়ার্ড গেটওয়ে প্রদর্শিত হবে
• আপনার নতুন পাসওয়ার্ডটি সেট করুন
• আপনার নতুন পাসওয়ার্ডটি পুনরায় লিখুন
• Confirm এ ক্লিক করুন
• লগইন গেটওয়েটি প্রদর্শিত হবে
• সফলভাবে লগইন করার জন্য আপনার ইউজার আইডি (আপনার রেজিস্ট্রার্ড মোবাইল নাম্বার )এবং পাসওয়ার্ডটি টাইপ করুন
ডিএসই মোবাইল অ্যাপ
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত । এটির ব্যবহারকারীদের জন্য আইওএস এবং এন্ড্রয়েড উভয় ভার্শন রয়েছে। এছাড়াও শেয়ার ক্রয় ও বিক্রয়সহ রয়েছে আরও না না রকম সুবিধা ।এছাড়াও ডিএসইতে শেয়ার ক্রয় ও বিক্রয় করা যায় ।
• ইন্টারনেট ট্রেডিং সিস্টেম (ITS) হল এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে ওয়েব এবং মোবাইল এ্যাপ উভয় প্ল্যাটফর্মে ট্রেডিং করা যায় ।এই সার্ভিসটি ব্যবহার করলে গ্রাহককে ট্রেডিং এর জন্য আমাদের শাখা অফিসে আসতে হবে না ।
• RCL এ একটি ক্লায়েন্ট একাউন্ট
• ইন্টারনেট সংযোগ
• একটি স্মার্টফোন
• একটি সক্রিয় ইমেইল আইডি
• আপনাকে RCL এর ক্লায়েন্ট হতে হবে
• আপনাকে ITS রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে (ফর্মটি আমাদের ওয়েবসাইটে রয়েছে)। ফর্মটি ডাউনরোড করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন- Form Download এবং ফর্মটি পূরণ করে আপনার নিকটস্থ RCL শাখায় জমা দিন।
• আপনার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলেই মেইলের মাধ্যমে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে (এই ইউজার আইডি হল RCL ক্লায়েন্ট কোড)
• আপনাকে DSE মোবাইল এ্যাপটি ডউিনলোড করতে হবে (এন্ড্রয়েড এবং IOS ভার্সন রয়েছে )
• আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন
• আপনাকে RCL এর ক্লায়েন্ট হতে হবে
• আপনাকে ITS রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে (ফর্মটি আমাদের ওয়েবসাইটে রয়েছে)। ফর্মটি ডাউনরোড করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন- Form Download এবং ফর্মটি পূরণ করে আপনার নিকটস্থ RCL শাখায় জমা দিন।
• আপনার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলেই মেইলের মাধ্যমে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে (এই ইউজার আইডি হল RCL ক্লায়েন্ট কোড)
• আপনাকে DSE মোবাইল এ্যাপটি ডউিনলোড করতে হবে (এন্ড্রয়েড এবং IOS ভার্সন রয়েছে )
• আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন
• সাধারণত, যদি ঢাকা থেকে আবেদন করা হয় তবে ১ কার্যদিবস এবং ঢাকার বাইরে থেকে আবেদনের ক্ষেত্রে ২ কার্যদিবস সময় প্রয়োজন হয় ।
• এক্ষেত্রে অন্যকোন ডিভাইস দিয়ে আপনার একাউন্টে লগইন করার পূর্বে ১৬৩৭৯ অথবা +৮৮০৯৬০৬০১৬৩৭৯ এই নাম্বারে আমাদের কল সেন্টার প্রতিনিধি এর সাথে যোগাযোগ করুন ।
• হ্যা, আপনি ডেস্কটপ/ল্যাপটপ এর মাধ্যমে ITS সেবাগ্রহণ করতে পারবেন ।এরজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে-
• আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ওপেন করুন
• খেয়াল রাখতে হবে যেন, একই সাথে আপনার মোবাইল ডিভাইসে DSE মোবাইল এ্যাপের লগইন পেইজটি ওপেন করা থাকে
• আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ এর ব্রাউজার থেকে লগইন পেইজে যেতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন Go To Login Page
• আপনার মোবাইল এ্যাপে যে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন সেই একই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
• আপনার মোবাইল এ্যাপের লগইন পেইজে একটি সিকিউরিটি কোড আসবে
• আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ এ ITS লগইন পেইজে সিকিউরিটি কোডটি প্রদান করুন
• মনে রাখতে হবে, প্রতিবার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ এ ITS ব্যবহার করে ক্রয় বা বিক্রয় করতে নতুন করে সিকিউরিটি কোড প্রদান করতে হবে ।তাই ঝামেলা এড়াতে মোবাইল ফোনটি সাথে রাখতে হবে
• rcl@royalcapitalbd.com এই মেইল করুন(সাধারণত প্রসেস সম্পন্ন হতে ২৪ ঘন্টা সময় লাগে । )
• বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন - ১৬৩৭৯ এই নাম্বারে
• ওভার দ্যা কাউন্টার (OTC) মার্কেটে Annexure A1 এর অধীনে লিস্টেড সকল কোম্পানিকে স্মল ক্যাপিটাল প্লাটফর্মে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। এখন স্মল ক্যাপিটাল প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে স্টক এক্সচেঞ্জের ওভার দ্যা কাউন্টারে থাকা লিস্টেড কোম্পানিগুলো তাদের ট্রেড কার্যক্রম এবং প্রয়োজনীয় তহবিল গঠন করতে পারবে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফার (QIO) দ্বারা SME প্ল্যাটফর্ম থেকে। অর্থাৎ যেসকল কোম্পানি OTC মার্কেট ছিল এখন সেগুলো লেনদেন হবে SME প্ল্যাটফর্ম এ।
স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্ম অথবা
SME মার্কেটে আইপিও আবেদন করার কোয়ালিফাইড ইনভেস্টরদের যেসকল শর্ত পূরণ করতে হবে:
• সেকেন্ডারি মার্কেটে ত্রিশ লক্ষ টাকার (কস্ট/মার্কেট প্রাইসের মধ্যে সর্বোচ্চ বিবেচিত) ম্যাচিউরড শেয়ার যে কোডে আছে তার একটি প্রিন্টেড কপি
• জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
• বিও একনলেজমেন্ট স্টেটমেন্ট
• চেকের পাতা অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট
• স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্ম অথবা SME বোর্ডে লেনদেন করার জন্য কিছু শর্ত ধারণ করা হয়েছে।
• সেকেন্ডারি মার্কেটে একজন বিনিয়োগকারীর নূন্যতম ৩০,০০,০০০ (ত্রিশ লক্ষ) টাকার ম্যাচিউরড শেয়ার থাকতে থাকতে হবে। এইখানে কস্ট প্রাইস এবং মার্কেট প্রাইসের মধ্যে সর্বোচ্চ যেটি থাকবে সেটি গণ্য করা হবে ।
• প্রতি কোয়ার্টারের শেষ দিনে ত্রিশ লক্ষ টাকার ম্যাচিউরড শেয়ার থাকতে হবে যার ফলে উক্ত ব্যক্তিকে পরবর্তী কোয়ার্টারের জন্য QI হিসেবে বিবেচিত করা হবে।
• যেমন: মার্চ ৩১ এর মধ্যে ত্রিশ লক্ষ টাকার ম্যাচিউরড শেয়ার থাকলে পরবর্তী ৩ মাসের জন্য আপনি QI হিসাবে বিবেচিত হবে।
• এই শর্ত পূরণ করা হলে এরপর আপনি আইপিও আবেদন করতে পারবেন। ইলেক্ট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেম এর ওয়েবসাইট থেকে "QI Registration" বাটনে ক্লিক করুন। দ্বিতীয় ধাপে "New Registration" বাটন ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সেটাপ করুন। এরপর "Re-print" বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ডাউনলোড করুন এবং সেটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর নিকুঞ্জ অফিস অথবা রয়্যাল ক্যাপিটল লিমিটেড এর সিডিবিএল ডিপার্টমেন্টে জমা দিতে হবে।
শুধু royalcapitalbd.com এ যান এবং কোড অ্যাক্সেস করতে আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করুন এবং তথ্য আপডেটে ক্লিক করুন।
আমাদের কল সেন্টার থেকে চূড়ান্ত যাচাইকরণ কল পাওয়ার পর তথ্য আপডেট করতে ১ কার্যদিবস লাগে (শুক্রবার এবং শনিবার ছাড়া)।
আপনি এখন আমাদের পোর্টাল থেকে অনলাইনে আপনার ব্যাংক একাউন্ট , ঠিকানা, ফোন নম্বর, ই-মেইল এবং টিন তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯:০০ থেকে ৪:৩০ পর্যন্ত আমাদের অফিসের সময়ের মধ্যে, ওটিপিজমা দেওয়ার পরে আপনার সাথে যোগাযোগ করা হবে।
দুঃখিত স্যার আপতত রয়্যাল টাচ এ্যাপ ব্যবহার করে তথ্য আপডেট করতে পারবেন না,আপডেট করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে।
কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা প্রতিরোধ করতে এবং যোগাযোগের তথ্য পরিবর্তনের অনুরোধ নিশ্চিত করতে আমরা বর্তমান নম্বরে (এখন ব্যবহার করা এবং নিবন্ধিত নম্বর) ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ করবো এবং এটি নিশ্চিত হওয়ার পরে পরিবর্তনটি অনুমোদন করবো।
আমাদের কল সেন্টার থেকে চূড়ান্ত যাচাইয়ের পরে পরিবর্তন করা হবে তাই প্রয়োজনে পরিবর্তনের জন্য সুযোগ থাকবে।
একটি দেশের সরকার বা কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ঋণপত্র বিক্রির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে, উক্ত ইস্যুকৃত ঋণপত্র বা সিকিউরিটিজকে বন্ড বলে । বন্ডের বিনিয়োগকারীদের একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ বা কুপন প্রদান করা হয়। বন্ড সাধারণত স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়। বন্ডে বিনিয়োগ-ঝুঁকি শেয়ার অপেক্ষা তুলনামুলক কম।
স্টক এবং বন্ডের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো স্টক ক্রয়ের ফলে ক্রেতা সেই কোম্পানির মালিকানা লাভ করে কিন্তু বন্ড ক্রয়ের মাধ্যমে আপনি একটি সংস্থা বা সরকারকে অর্থ ঋণ দিচ্ছেন।
আরেকটি পার্থক্য হলো, ষ্টকের ক্ষেত্রে লভ্যাংশ ও মূলধনি আয়ের সুযোগ রয়েছে। অপরদিকে, বন্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদ আয় এবং মূলধনি মুনাফা অর্জন করা সম্ভব। তবে লভ্যাংশ নির্দিষ্ট না হলেও সুদ নির্দিষ্ট থাকে। ঝুঁকির দিক থেকে বন্ড ষ্টকের তুলনায় অনেক নিরাপদ।
পুঁজিবাজারে সাধারণত দুই ধরনের বন্ড দেখা যায়- সরকারি বন্ড ও কর্পোরেট বন্ড।সরকারি/ট্রেজারি বন্ড: ট্রেজারি বন্ড হলো সরকারি বন্ড, যা সরকারের একটি দীর্ঘমেয়াদি ঋণ। জাতীয় বাজেটের একটি আর্থিক উৎস হিসেবে একটি দেশের সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ট্রেজারি বন্ড ইস্যু করে। এর মেয়াদ ন্যূনতম দুই থেকে বিশ বছর। প্রাইমারি ডিলার ব্যাংকগুলো এবং প্রাতিষ্ঠানিক ও সাধারণ বিনিয়োগকারীগণ অকশন পদ্ধতির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ট্রেজারি বন্ড কিনতে পারে।
কর্পোরেট বন্ডঃ কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িক প্রয়োজনে যে ঋণপত্র বিক্রির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে বিভিন্ন মেয়াদে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে তাকে কর্পোরেট বন্ড বলে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীগণ সাধারণত ষাষ্মাসিক ভিত্তিতে সুদ বাবদ অর্থ আয় করেন এবং মেয়াদপূর্তিতে কোম্পানির কাছ থেকে মূলধন ফেরত পান।
মেয়াদের দিক থেকে পাঁচ ধরনের ট্রেজারি বন্ড রয়েছে। এগুলো হলো ২ বছর,৫ বছর,১০ বছর,১৫ বছর ও ২০ বছর মেয়াদি।
১. ট্রেজারি বিল ও ট্রেজারি বন্ডের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো এদের মেয়াদকাল। ট্রেজারি বিল ৯১ দিন,১৮২ দিন ও ৩৬৪ দিনের হয়ে থাকে। ট্রেজারি বন্ড ২,৫,১০ বা ২০ বছর মেয়াদি হয়।
২. ট্রেজারি বিল ডিসকাউন্টে বিক্রি হয় এবং মেয়াদপূর্তিতে মূল টাকা ফেরত দেয়া হয়। ডিসকাউন্ট রেট ও ফেইস ভ্যালু এর মধ্যে পার্থক্যই হচ্ছে বিনিয়োগকারীর জন্য মুনাফা। পক্ষান্তরে, ট্রেজারি বন্ডের থেকে সুদ আয়ের পাশাপাশি মূলধনি মুনাফাও হতে পারে।
১. নির্দিষ্ট মেয়াদান্তে নির্দিষ্ট অংকের আয়ের (কুপন বা সুদ) জন্য;
২. ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ সম্পূর্ণ ঝুঁকিমুক্ত;
৩. বন্ডের সুদের হার সাধারণত ব্যাংকের সঞ্চয়ী আমানতের বিপরীতে প্রদত্ত সুদের হারের তুলনায় বেশি হয়;
৪.বিনিয়োগকৃত অর্থ ও সুদের সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা;
৫. অর্থনৈতিক সংকটে, ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ একটি ভাল সিদ্ধান্ত হতে পারে;
৬. কর সুবিধা পাওয়া যায়।
১. বর্তমানে দীর্ঘমেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের সুদের হার ব্যাংকের স্থায়ী আমানতের সুদের হারের তুলনায় বেশি।
২. মেয়াদপূর্তির আগে ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগকৃত অর্থ উত্তোলন করতে গেলে সুদ বাবদ আয় থেকে জরিমানা কর্তন হতে পারে। অপরদিকে, ট্রেজারি বন্ড সেকেন্ডারি মার্কেটে যেকোনো সময় বিক্রয়যোগ্য। অর্থাৎ, ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিটের তারল্য ঝুঁকি ট্রেজারি বন্ডের চেয়ে বেশি।
৩. ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগের মাধ্যমে মূলধনি মুনাফা অর্জন সম্ভব। ব্যাংকে স্থায়ী আমানতে তা সম্ভব নয়।
৪. ট্রেজারি বন্ডে সুদ আয়ের উপর উৎস কর ৫% কর্তন করা হয়। ব্যাংকে স্থায়ী আমানতের ক্ষেত্রে এটি সাধারণত ১০%।
বাংলাদেশে বসবাসকারী ব্যক্তি ও পরিচালিত প্রতিষ্ঠান ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবে। এক্ষেত্রে, অবশ্যই TIN সার্টিফিকেট লাগবে। ব্যক্তি বিনিয়োগকারী, ব্যাংক, ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি,কর্পোরেট সংস্থা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনশন ফান্ড বিনিয়োগকারীদের শ্রেণিভুক্ত।
হ্যাঁ, যে কোনো ব্যক্তি নিলামে স্টক ব্রোকারের মাধ্যমে প্রাথমিক ডিলার / তফসিলি ব্যাংকের সাহায্যে ট্রেজারি বন্ড (জি-সেক) কিনতে পারেন। এছাড়া তিনি সেকেন্ডারি মার্কেট থেকেও স্টক ব্রোকারের মাধ্যমে স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে জি-সেক কিনতে পারেন।
হ্যাঁ, বিদেশী/অনাবাসিক ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান প্রাইমারি ডিলার ও তফসিলি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি মার্কেট থেকে বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ড (বিজিটিবি) কিনতে পারবেন। বন্ডের ক্রয় মূল্য বিনিয়োগকারীর তহবিল থেকে অনাবাসিক বৈদেশিক মুদ্রা অ্যাকাউন্ট এবং বাংলাদেশের ব্যাংকে রক্ষিত অনাবাসিক বিনিয়োগকারী টাকা অ্যাকাউন্টে (এনআইটিএ) প্রদান করা হবে। প্রযোজ্য কর কর্তনের পরে কুপন পেমেন্ট এবং পুনঃবিক্রয় / রিডেম্পশনের অর্থ অবাধে বৈদেশিক মুদ্রায় বিদেশে স্থানান্তরযোগ্য। একজন অনাবাসীর কেনা বন্ডগুলো যে কোনো আবাসিক বা অনাবাসীকে যে কোনো সময় (লক ইন পিরিয়ড ছাড়াই) অবাধে পুনরায় বিক্রি করা যায়।
বন্ডে বিনিয়োগের মাধ্যমে সুদ আয় (সাধারণত ষাষ্মাসিক ভিত্তিতে) এবং মূলধনি মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।
হ্যাঁ, আপনি যেকোনো সময় সেকেন্ডারি মার্কেটে বন্ড বিক্রয় করতে পারবেন।
বন্ডের সুদের হারের সাথে বন্ডের দামের বিপরীতমুখী সম্পর্ক রয়েছে। অর্থাৎ, সুদের হার কমে গেলে বন্ডের বাজার মূল্যের প্রবৃদ্ধি হয় যার মাধ্যমে মূলধনি মুনাফা অর্জন সম্ভব।
কর্পোরেট বন্ডঃ ১. ক্রেডিট বা ঋণ পরিশোধে ব্যর্থতাজনিত ঝুঁকি;
২. বাজার বা সুদের হার পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি
ট্রেজারি বন্ড: ১. বাজার বা সুদের হার পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি
ন্যূনতম এক লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
১.আপনার একটি বিও অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে;
২. অবশ্যই TIN সার্টিফিকেট থাকতে হবে;
৩.বিও অ্যাকাউন্ট এ ন্যূনতম ১ লাখ টাকা থাকতে হবে;
৪. ব্রোকারকে অবগত করতে হবে;
৫. সেকেন্ডারি মার্কেটে বন্ডে লেনদেন করতে হলে ক্রয় বিক্রয় আদেশ ব্রোকারের মাধ্যমে দিতে হবে।
৬. উল্লেখ্য যে, বিও অ্যাকাউন্টের বিপরীতে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টটি শরীয়া-ভিত্তিক বা ইসলামি ব্যাংক ব্যাতীত অন্য কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংকে হতে হবে।
মোট লেনদেনের উপর ০.১০% প্রযোজ্য হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে এবং রয়্যাল ক্যাপিটালের সোশাল মিডিয়া থেকে জানা যাবে।
https://www.bb.org.bd/en/index.php/monetaryactivity/auc_calendar
অকশন তারিখের একদিন আগে ন্যূনতম একলক্ষ টাকা বি.ও অ্যাকাউন্ট এ জমা দিতে হবে এবং ব্রোকারকে ক্রয়াদেশ দিতে হবে।